আনোয়ার হোসেনের মুক্তিযুদ্ধের ছবি
ষাট গম্বুজ টাইমস
প্রকাশিত: ১৩ ডিসেম্বর ২০১৮
দেশে যুদ্ধের দামামা, অদম্য মুক্তিযোদ্ধারা, এ দৃশ্যের বিপরীতে আছে লাশ আর হত্যার মারণযজ্ঞ। এই সব পরিস্থিতির ভেতরে ক্যামেরা হাতে একজন ঘুরে বেড়াচ্ছেন ঢাকার বিভিন্ন জনপদে। দৃশ্যটি একবার ভাবুন তো। একাত্তরে তোলা একজন সহযোদ্ধার সঙ্গে থ্রি-নট-থ্রি রাইফেল হাতে এবং গলায় ওয়ান টুয়েন্টি ক্যামেরা ঝোলানো যে যুবকটির ছবি দেখতে পাই তিনি আসলে কে, মুক্তিযোদ্ধা, নাকি আলোকচিত্রী? আনোয়ার হোসেন দুই পরিচয়েই নিজের স্বতন্ত্র চিহ্ন আঁকতে পেরেছেন।
আনোয়ার হোসেনের আলোকচিত্রশিল্প কেন মুগ্ধতায় আচ্ছন্ন করে, বুঝতে হলে অবশ্যই ফিরে তাকাতে হবে বাঙালির শ্রেষ্ঠ অর্জন ১৯৭১ সালে, মুক্তিযুদ্ধের অপরাজেয় ও মর্মান্তিক ঘটনাপ্রবাহের কাছে। যে গুটিকয় বাঙালি আলোকচিত্রী সে সময় ক্যামেরায় ধারণ করেছিলেন যুদ্ধদিনের আলোকচিত্রমালা, আমার বিবেচনায় তাঁদের মধ্যে দুটি নাম বিশেষভাবে উজ্জ্বল হয়ে আছে—নাইবউদ্দীন আহমেদ ও আনোয়ার হোসেন। এই দুই আলোকচিত্রীই বর্তমানে প্রয়াত। নাইবউদ্দীন আহমেদ মারা গেছেন বেশ আগে, আর সর্বশেষ একরাশ অভিমান নিয়ে ১ ডিসেম্বর আমাদের ছেড়ে গেলেন আনোয়ার হোসেন।
আনোয়ার হোসেনের আকস্মিক মৃত্যুর পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন স্থানে তাঁর তোলা মুক্তিযুদ্ধের ছবিগুলো যেভাবে প্রদর্শিত হতে দেখা গেছে, তাতে যেন সবাই আবার নতুনভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছেন এই শিল্পীর মহিমা।
পৃথিবীর কোনো জাতিতেই খুব বেশি আলোকচিত্রী খুঁজে পাওয়া যায় না, যাঁরা নিজের তাঁদের দেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের আলোকচিত্র গ্রহণের জন্য নিজেদের ক্যামেরা ফোকাস করেছেন; অল্পসংখ্যক মানুষই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কেবল এই কাজ করেছেন, আনোয়ার হোসেন তাঁদের অন্যতম।
আমাদের লেখার বিষয় যেহেতু আনোয়ার হোসেন মুক্তিযুদ্ধের আলোকচিত্র, ফলে তাঁর ছবিকে ফোকাস করতে করতেই এগিয়ে যাব আমরা। এর মধ্যে প্রাসঙ্গিকভাবে অবশ্য অন্য আলোকচিত্রীরাও আসতে পারেন।
নিজের তোলা মুক্তিযুদ্ধের আলোকচিত্রের অ্যালবাম হাতে আনোয়ার হোসেন। ১৯৭১-এর এই ছবি দুটির মধ্যে ডানেরটি দোহার থেকে এবং বাঁয়েরটি বুড়িগঙ্গা থেকে তোলা১৯৭১-এর ৯ মাস জীবন–মৃত্যুর প্রান্তরে দাঁড়িয়ে ওয়ান টুয়েন্টি রলিকর্ড ক্যামেরার মাধ্যমে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসটির একটি মালা নির্মাণের চেষ্টা করেছেন আনোয়ার। বলা যায়, যেসব বাঙালি আলোকচিত্রী মুক্তিযুদ্ধের ছবি তুলেছেন, তাঁদের মধ্যে নাইবউদ্দীন ও আনোয়ারই কেবল ভিন্ন প্রেক্ষাপট থেকে যুদ্ধাবস্থাকে ধারণ করে তাতে যোগ করেছেন শিল্পকলার সুষমা।
নাইবউদ্দীন ছিলেন গ্রামবাংলার নদী ও মানুষের আলোকচিত্রণের একমাত্র গৌরবময় কারিগর। আর প্রথম যৌবনে আনোয়ার যখন হাতে নিয়েছিলেন ক্যামেরা, সে সময় বৈচিত্র্যভরা পূর্ব বাংলার গ্রামীণ শ্যামলীমাকেই আলোকচিত্রে ধারণ করতে শুরু করলেন আনন্দ চিত্তে। এ ক্ষেত্রে তাঁর পূর্বসূরি নাইবউদ্দীন আহমেদ, নওয়াজেশ আহমেদ বা আমানুল হক। তবে মুক্তিযুদ্ধ তাঁকে বদলে দিল। তখন তাঁর নিজস্ব ক্যামেরাও ছিল না। ধার করা ক্যামেরা দিয়ে প্রথমে তুলেছিলেন যুদ্ধের উত্তাপমাখা অনুপম ছবিগুলো। আর মুক্তিযুদ্ধের ছবি তোলার মধ্য দিয়েই প্রকৃতিনির্ভর আলোকচিত্র থেকে বেরিয়ে গেলেন তিনি। প্রবেশ করলেন তাঁর স্বকৃত শিল্পজগতে, যেখানে সবকিছু আনোয়ারময়। ল্যান্ডস্কেপের চেনা জগৎ থেকে তিনি প্রবেশ করলেন সিটিস্কেপে। এই প্রথম বিচ্ছিন্ন হলেন পূর্বসূরিদের কাজের সীমানা থেকে। নিজেকে তৈরি করলেন দুর্দান্ত প্রতিভাবান আলোকচিত্রশিল্পী হিসেবে।
সেই অস্থির প্রহরে প্রতিভা, অভিজ্ঞতা ও নিজস্ব নান্দনিকতার ওপর ভর করে সুচিন্তিতভাবে মুক্তিযুদ্ধের যে অজস্র ছবি তিনি তুলেছিলেন, সেগুলো এখন কোথায় কীভাবে আছে কে জানে!
যুদ্ধদিনে তোলা তাঁর ছবি আমি প্রথম দেখি ১৯৭৩ সালে। ওই বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের প্রথম মহাসম্মেলন উপলক্ষে বিভিন্নজনের তোলা মুক্তিযুদ্ধের ছবি নিয়ে একটি প্রদর্শনী আয়োজনের দায়িত্ব দেওয়া হয় আমাকে। প্রদর্শনীটি হয়েছিল ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। সেই সময় তাৎক্ষণিকভাবে কারও কাছ থেকেই মুক্তিযুদ্ধের ভালো ছবি সংগ্রহ করা যায়নি। কেবল ব্যতিক্রম ছিলেন আনোয়ার হোসেন। তাঁর সঙ্গে অবশ্য আগে থেকেই সরাসরি যোগাযোগ ছিল আমার। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম হলে তাঁর রুমে দেখা করে প্রদর্শনীর জন্য ছবি চাইলাম ওঁর কাছে। তাঁকে প্রদর্শনীর আয়োজনের কথা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রদর্শনীটি উদ্বোধন করবেন—বলার পরমুহূর্তেই খাটের নিচে এবং আলমারি থেকে তিনি বের করলেন বেশ বড় সাইজের সাদা-কালো ৩০টি ছবি। তত দিনে দেশে ও বিদেশের বহু পত্রিকায় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের শতাধিক ছবি প্রকাশিত হয়েছে, যা আমিও দেখেছি। কিন্তু আনোয়ার হোসেন সেদিন সেই একই ইতিহাসের যেসব ছবি আমার হাতে তুলে দিয়েছিলেন, তা ছিল আমাদের অন্য আলোকচিত্রীদের ধারণ করা ছবির চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা—কম্পোজিশন, ডাইমেনশন সব দিক দিয়েই। অন্যদের ছবি দেখে মনে হতো, এগুলো একজন সংবাদচিত্রীর হাতের কাজ। আর আনোয়ারের ছবিতে যে চিহ্নগুলো পেলাম, শিল্পের উত্তাপ সেখানে আলোড়ন তুলছে ক্ষণে ক্ষণে। কিছু ছবির ফোরগ্রাউন্ড সামান্য ঝাপসা করা। ব্যাকগ্রাউন্ড ঝাপসা করা সেই সময়ে বেশ জটিল ছিল, লেন্স ও ক্যামেরার সীমাবদ্ধতার কারণে।
পতাকা হাতে এক মুক্তিযোদ্ধা মুখ দিয়ে আঁচড় কাটছেন ঘাসফুলে, পাশে আরেক মুক্তিযোদ্ধা। ছবি: আনোয়ার হোসেন, দোহার, ১৯৭১২৫ মার্চ কালরাতের নারকীয় ঘটনার বেশ কিছু আলোকচিত্র তুলেছিলেন আনোয়ার, যা দেখে রীতিমতো কেঁপে উঠতে হয়েছিল! ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলসের কয়েকজন বাঙালি জওয়ান, যাঁদের হত্যা করা হয়েছিল সেই রাতে, ওই ভয়াবহতার ছবি হাতে নিলে হাত তো কাঁপবেই। শ্বাসরুদ্ধকর এক ক্ষণে ক্যামেরার অ্যাপারচার ও স্পিড নিয়ন্ত্রণ করে মেঝেতে ঘুমন্ত ইপিআর বাহিনীর গুলি খাওয়া নিহত সদস্যদের এমনভাবে তিনি ফোকাস করেছিলেন যে গোটা ছবিই তৈরি করেছিল শ্বাসরুদ্ধ এক মায়াজাল।
আবার কুকুর টেনে নিয়ে যাচ্ছে লাশ—এ ছবিতে কুকুরের চোখের যে উন্মাদনা, পাকিস্তান বাহিনীর বর্বরতার সঙ্গে তা যেন একাকার হয়ে যায়। এসব ছবি তোলার জন্য সঙ্গোপনে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে ঢুকতে হয়েছিল আনোয়ারকে।
এ ধরনের পরিস্থিতিকে বলা হয় ‘ডিসাইসিভ মোমেন্ট’, যেখানে ক্যামেরার সামনে যা আসে তাৎক্ষণিকভাবে সবই চলে আসে ছবিতে। এই ‘ডিসাইসিভ মোমেন্ট’–এ ক্যামেরার শাটার বা অ্যাপারচার নিয়ন্ত্রণ করা প্রায় দুরূহ। কিন্তু আনোয়ার বেশ দক্ষতার সঙ্গেই সেই কাজটি করেছেন মুক্তিযুদ্ধের সময়ে। ২৫ মার্চের আরও অনেক ছবি তুলেছিলেন তিনি। মনে আছে, শাহবাগের মোড়ে এখন যেখানে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, তার সামনে রাস্তায় গাড়ির ভেতর স্টিয়ারিং ধরে আছেন গুলি খাওয়া একজন, গুলিতে ক্ষতবিক্ষত মুখ। কাচের ভেতর দিয়ে বাইরে থেকে দৃশ্যটি দেখেছিলেন আনোয়ার, একটি ছবিতে এভাবেই তিনি ধরে রেখেছেন মুক্তিযুদ্ধের সেই ভয়াবহ চিত্র। মৃত্যুর ছবি অনেক দেখেছি, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধকালে যেসব মৃতের ছবি তুলেছিলেন আনোয়ার, তারা যেন এক একটি ধ্রুপদি চরিত্র।
তাঁর ক্যামেরায় ১৬ ডিসেম্বরে আমাদের বিজয়ের যে দৃশ্য দেখেছে বাংলাদেশ, তা তো ‘আইকনিক’ হয়ে গেছে।
বিজয়ের পরপর ঢাকার বুড়িগঙ্গার ওপারে মুক্তিবাহিনীর দুই সদস্য লুঙ্গি–গেঞ্জি পরা অবস্থায় অস্ত্রসহ খালের পারে বসে যখন বিশ্রাম নিচ্ছিলেন, আনোয়ার তাঁদের অনন্য মুহূর্তটি ঘাসফুলসমেত ধরে রাখলেন চিরকালের জন্য। এখানেও তিনি স্রষ্টা ও শিল্পী এবং এক মহান মুক্তিযোদ্ধা।
এর পরও জীবন আর শিল্পকে তিনি টেনে নিয়ে গেছেন বহুকাল। অবিরাম কাজ করে গেছেন আলোকচিত্রে, স্থাপত্যে কাজ করেছেন লুই কানের সঙ্গে, ভারতের পুনে ফিল্ম ইনস্টিটিউট থেকে পড়াশোনা শেষ করে চিত্রগ্রাহকের কাজে তিনি যে নৈপুণ্য দেখিয়েছেন, এ জন্য বাংলাদেশ অনেককাল মনে রাখবে তাঁকে। বাংলাদেশের আধুনিক আলোকচিত্র আন্দোলনের মহানায়ক আনোয়ার হোসেন। তাঁর মতো আন্তর্জাতিকমানের মহাতারকা খুব বেশি নেই আমাদের। কিন্তু অত্যন্ত বেদনার সঙ্গে বলতে হচ্ছে, জীবনের শেষ বছরগুলোতে তিনি ছিলেন উপেক্ষিত। তাঁর কাজের ষোলোআনা স্বীকৃতি দিতে পারেনি বাংলাদেশের সমাজ; রাষ্ট্র তার এই কৃতী সন্তানকে জানাতে পারেনি যথার্থ সম্মান ও মর্যাদা। এমন পরিস্থিতিতে আমি তাই হতবাক, নির্বাক; এবং তাঁর প্রয়াণে গভীরভাবে মর্মাহত। কোনোভাবেই আনোয়ার হোসেনের শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়।
- কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনে উৎপাদিত শাক-সবজি উপহার শেখ হাসিনার
- ইসরায়েল হামলা চালালে এবার বৃহত্তর পাল্টা হামলা হবে: ইরান
- শাওয়ালের ৬ রোজার গুরুত্ব
- ‘ও সাকি সাকি’ গান: এখনো ফিজিওথেরাপি নেন নোরা ফাতেহি
- গরম আরও বাড়তে পারে, আগামী সপ্তাহে বৃষ্টিপাত বাড়ার আভাস
- সুপারির খোলের পরিবেশবান্ধব প্লেট, বাটি, ট্রে, ফুড বক্স
- শ্রীলঙ্কার রানপাহাড়, বিশ্বরেকর্ড গড়ে জিততে হবে বাংলাদেশকে
- বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি চলবে : হাইকোর্ট
- স্যাটেলাইট ট্যাগ নিয়ে সুন্দরবনের কুমির ঘুরছে বরিশালের নদীতে
- শরীরের ওপর দিয়ে চলে গেল ট্রেন, ভাগ্যক্রমে বাঁচল কিশোরী
- ‘আম্মু, তোমাকে ভালোবাসি’, ডেঙ্গুতে মৃত মাকে ছোট্ট আইয়ানের চিঠি
- বিয়ে করছেন কঙ্গনা, পাত্র কে?
- মেঘনায় ট্রলারডুবির ঘটনায় ৪ জনের মরদেহ উদ্ধার
- হার্ভার্ডের অধ্যাপক ও বিখ্যাত বিজ্ঞানীর ইসলাম গ্রহণ
- বিগ বস` বিজয়ী এলভিশ গ্রেপ্তার
- মুশতাক দম্পতি টিকটক করলে সমস্যা নেই
- শৈলকুপায় মাটি খুঁড়ে মিলল ১৫ পবিত্র কোরআন শরিফ
- মুক্তিযুদ্ধে বিজয় এনে দেয় ৭ মার্চের ভাষণ: প্রধানমন্ত্রী
- দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিতে অন্যদের নিষেধাজ্ঞা গ্রহণযোগ্য নয়
- চলতি মাসেই কমছে পেট্রোল-ডিজেলের দাম
- রমজানে ভোক্তাদের যেন হয়রানি না হয়: প্রধানমন্ত্রী
- ভোমরা স্থলবন্দরের কাস্টমস অফিস এখন অনিয়ম, দুর্নীতি ও হয়রানির আখড়া
- ভোমরা স্থলবন্দরে দুর্নীতি, ডেপুটি কমিশনারকে প্রত্যাহারের দাবি
- আগুনে পুড়লো পরিবারের পাঁচ সদস্য, পড়ে রইলো ভিসা-পাসপোর্ট
- সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি আয়োজন না করার নির্দেশ
- আমাদের পুলিশ আরও স্মার্ট বাহিনী হিসেবে গড়ে উঠবে: প্রধানমন্ত্রী
- কমিশনের আশায় অবাস্তব প্রকল্প নেবেন না: প্রধানমন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধু অ্যাপ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- অবৈধ মজুদকারীদের গণধোলাই দেয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ইউরোপীয়কমিশনের প্রেসিডেন্টের অভিনন্দন
- গরম আরও বাড়তে পারে, আগামী সপ্তাহে বৃষ্টিপাত বাড়ার আভাস
- স্যাটেলাইট ট্যাগ নিয়ে সুন্দরবনের কুমির ঘুরছে বরিশালের নদীতে
- ‘ও সাকি সাকি’ গান: এখনো ফিজিওথেরাপি নেন নোরা ফাতেহি
- সুপারির খোলের পরিবেশবান্ধব প্লেট, বাটি, ট্রে, ফুড বক্স
- শরীরের ওপর দিয়ে চলে গেল ট্রেন, ভাগ্যক্রমে বাঁচল কিশোরী
- বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি চলবে : হাইকোর্ট
- শ্রীলঙ্কার রানপাহাড়, বিশ্বরেকর্ড গড়ে জিততে হবে বাংলাদেশকে
- বিয়ে করছেন কঙ্গনা, পাত্র কে?
- মেঘনায় ট্রলারডুবির ঘটনায় ৪ জনের মরদেহ উদ্ধার
- ইসরায়েল হামলা চালালে এবার বৃহত্তর পাল্টা হামলা হবে: ইরান
- ‘আম্মু, তোমাকে ভালোবাসি’, ডেঙ্গুতে মৃত মাকে ছোট্ট আইয়ানের চিঠি
- শাওয়ালের ৬ রোজার গুরুত্ব
- কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনে উৎপাদিত শাক-সবজি উপহার শেখ হাসিনার