• বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৪ ১৪৩০

  • || ১৭ রমজান ১৪৪৫

ষাট গম্বুজ বার্তা

প্রায় সব ভোগ্যপণ্যের দাম কমছে

ষাট গম্বুজ টাইমস

প্রকাশিত: ২ জুন ২০২০  

চাহিদার বিপরীতে বাড়তি পণ্য সরবরাহের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে বুকিং রেট কমায় দেশের বাজারে অধিকাংশ ভোগ্যপণ্যের দাম কমতে শুরু করেছে। পেঁয়াজ-রসুন ও সব ধরনের ডালের দাম কমেছে কেজিপ্রতি ১০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত। তবে বুকিং রেট কমলেও ডিও ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে বেড়েছে ভোজ্য তেলের দাম।

ঈদের কারণে চাহিদা বাড়তি থাকায় গত সপ্তাহেও আদা-রসুন এবং পেঁয়াজের বাজার ছিলো বেশ অস্থির। কিন্তু ঈদ মৌসুম শেষ হওয়ার পাশাপাশি লকডাউন উঠে যাওয়ায় এসব পণ্যের সরবরাহও বেড়েছে। পেঁয়াজের কেজি এখন ২০ টাকা। আর রসুন ৮০ এবং আদা ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

কাজী স্টোর মালিক জাবেদ ইকবাল বলেন, প্রচুর আমদানি আছে, বাজারে কোন সংকট নেই। ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে বুকিং রেট কমায় দেশের বাজারে কমেছে সব ধরণের ডালের দাম। মশুর এবং মুগডালের দাম প্রতি কেজিতে কমেছে ২০ টাকা করে।

মেসার্স তৈয়বিয়া ট্রেডার্স পরিচালক সোলেয়মান বাদশা বলেন, প্রত্যেকটা ডালের দামই কম। এছাড়া মশলারও সব দাম কম। আন্তর্জাতিক বাজারেও দাম কমেছে।

তবে ভোজ্য তেলের বাজার আবারো পড়েছে সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে। বুকিং রেট কমলেও এক সপ্তাহের ব্যবধানে সব ধরণের ভোজ্য তেলের দাম প্রতি মনে বেড়েছে একশ থেকে দেড়শ টাকা।

মেসার্স আব্বাসীয়া ট্রেডার্স ম্যানেজার জাফর আহমেদ বলেন, তেলের দাম কিছুটা বেড়েছে।

লকডাউন উঠে যাওয়ায় বাজারে সরবরাহ বাড়ছে। তাই সব ধরণের ভোগ্য পণ্যের দাম আরো কমবে বলে আশা ব্যবসায়ী নেতার।

চাকতাই খাতুনগঞ্জ আড়তদার কল্যাণ সমিতি সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বলেন, সব ভোগ্যপণ্যের দাম কমেছে। আশা করে যাচ্ছে আরো কমে যাবে।

বাংলাদেশের ভোগ্যপণ্যের বাজার পুরোপুরি আমদানি নির্ভর। তাই লকডাউনের সময় চট্টগ্রাম বন্দর পুরোপুরি সচল ছিলো।

ষাট গম্বুজ বার্তা
ষাট গম্বুজ বার্তা