জ্বালানি ও ভূ-রাজনীতির দীর্ঘমেয়াদি সংকটের মুখে ইউরোপ
ষাট গম্বুজ টাইমস
প্রকাশিত: ২৮ নভেম্বর ২০২২

আপনি যদি সারাবিশ্বের ইউরোপের বন্ধুদের জিজ্ঞেস করেন তারা পুরোনো এই মহাদেশের সম্ভাবনা সম্পর্কে কী ভাবে তাহলে তারা প্রায়শই দুই ধরনের আবেগঘন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে। এর একটি প্রসংশনীয়। চলমান কঠিন পরিস্থিতিতে ইউক্রেনকে সহায়তা করার এবং রুশ আগ্রাসনকে প্রতিহত করার সংগ্রামে, ইউরোপ একতা, দৃঢ়তা ও অমূল্য নীতিগত ইচ্ছাপোষণ করেছে।
দ্বিতীয়টি হলো বিপদসংকেত। ২০২৩ সালে অর্থনৈতিক মন্দা ইউরোপের সক্ষমতার পরীক্ষা করবে। একটি আশঙ্কা ক্রমশই বাড়ছে আর তা হলো বৈশ্বিক জ্বালানি ব্যবস্থার পুনর্গঠন, আমেরিকার পুঁজিবাদী অর্থনীতি ও ভূ-রাজনৈতিক ফাটল ব্রিটেনসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য নয় এমন দেশগুলোর দীর্ঘমেয়াদী প্রতিযোগিতামূলক উন্নয়নকে হুমকির মুখে ফেলছে। এটি কেবল মহাদেশের সমৃদ্ধির ঝুঁকির মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, বরং ট্রান্সআটলান্টিক জোটের, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের সম্পর্কের জন্যও সুখকর নয়।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ইউরোপ থেকে সুসংবাদের ভিড়ে বকা বনে যাওয়া উচিত নয়। ইউরোপে গ্রীষ্মকাল থেকে বিদ্যুতের দাম কিছুটা কমেছে এবং ভালো আবহাওয়ার কারণে গ্যাসের মজুত প্রায় পূর্ণ। গ্যাসের দাম যেখানে ছয় গুণ বেড়ে গিয়েছিল। গত ২২ নভেম্বর, রাশিয়া ইউরোপে শেষ অপারেশনাল পাইপলাইনটি বন্ধ করার হুমকিও দিয়েছে। এ ছাড়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কারণে ইউক্রেনজুড়ে জরুরি বিদ্যুৎব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ইউরোপের গ্যাস মজুত পুনরায় পূর্ণ করতে হবে ২০২৩ সালে, শুধু তাই নয় পাইপলাইন দিয়ে রাশিয়ার সরবরাহ গ্যাস ছাড়াই।
যুদ্ধে জয়ী হওয়ার জন্য ভ্লাদিমির পুতিন ‘জ্বালানি অস্ত্র’ ব্যবহারের কৌশল অবলম্বন করতে পারেন। দ্য ইকোনমিস্টের মতে, আবহাওয়া, জ্বালানি ও মৃত্যুহারের মধ্যে যদি সুষম সম্পর্ক বজায় না থাকে তাহলে পুতিনের ‘জ্বালানি অস্ত্র’ বা ‘জেনারেল উইন্টার’ ভয়াবহ অবস্থা তৈরি করবে। যুদ্ধে যে পরিমাণ ইউক্রেনীয় মারা গেছেন, তার চেয়ে বেশি ইউরোপিয়ান মারা যেতে পারেন। যেখানে জ্বালানির প্রকৃত দামের ১০ শতাংশ বৃদ্ধির সঙ্গে শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ মানুষের মৃত্যু সম্পর্কিত। ফলে এবছর জ্বালানি সংকট ইউরোপজুড়ে ১ লাখ বয়স্ক মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে। যদি তাই হয়, তাহলে পুতিনের ‘জ্বালানি অস্ত্র’ ইউক্রেনের বাইরে তার আর্টিলারি, ক্ষেপণাস্ত্র ও সরাসরি ড্রোন হামলায় যত মানুষ মারা যায় তার চেয়ে বেশি প্রাণ কেড়ে নিতে পারে। এটি আরও একটি বড় কারণ হলো, রাশিয়ার বিরুদ্ধে শুধু ইউক্রেনের প্রতিরোধ নয়, এটি ইউরোপেরও লড়াই।
এই যুদ্ধ তীব্র অর্থনৈতিক ঝুঁকিও তৈরি করেছে। জ্বালানি মূল্যস্ফীতি ইউরোপের বাকি অর্থনীতির খাতেও সংকট তৈরি করেছে। ফলে চরম দ্বিধান্বিত ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। মূল্য নিয়ন্ত্রণের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুদের হার বাড়ানোর প্রয়োজন। যদি সুদের হার খুব বেশি হয় তবে এটি ইউরো জোনের সদস্যদের অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে।
জ্বালানি সংকট তীব্র হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে, যুদ্ধ ইউরোপের ব্যবসায়িক মডেলের একটি দুর্বলতাও প্রকাশ করছে। ইউরোপের বহু শিল্পপ্রতিষ্ঠান বিশেষ করে জার্মানির, রাশিয়া থেকে সরবরাহ করা জ্বালানির ওপর নির্ভর করে। অনেক প্রতিষ্ঠান বিকল্প বাজার হিসেবে আরেক ‘স্বৈরাচারী’ চীনের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। যদিও স্পষ্ট হয়েছে রাশিয়া-চীনের সম্পর্ক, ব্যয় বৃদ্ধি ও পশ্চিমা-চীনের বিচ্ছিন্নতার বিষয়গুলো।
আমেরিকার অর্থনৈতিক জাতীয়তাবাদের কারণে আতঙ্ক আরও বেড়েছে, যা ভর্তুকি ও সুরক্ষাবাদের ঘূর্ণিঝড়ে ট্রান্সআটলান্টিক জোটের দেশগুলোর জন্য হুমকিস্বরুপ। মেক-ইন আমেরিকার আওতায় প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ আইনে জ্বালানি, উৎপাদন ও পরিবহন বাবদ ৪০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে। এই স্কিমটি শিল্প নীতিগুলোর সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ যা চীন কয়েক দশক ধরে অনুসরণ করছে। বিশ্ব অর্থনীতির যখন অন্য দুটি স্তম্ভ আরও হস্তক্ষেপ ও সুরক্ষাবাদী হয়ে উঠছে, ইউরোপ তখন মুক্ত বাণিজ্যের বিষয়ে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নিয়মগুলো সমুন্নত রাখতে জোর দিচ্ছে।
এরইমধ্যে, ইউরোপের কোম্পানিগুলো ভর্তুকি নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে শুরু করেছে। নর্থভোল্ট, একটি সুইডিশ ব্যাটারি স্টার্টআপ। আমেরিকাতে উৎপাদন প্রসারিত করতে চায় তারা। ইবারড্রোলা, একটি স্প্যানিশ জ্বালানি কোম্পানি, ইউরোপীয় ইউনিয়নের তুলনায় আমেরিকাতে দ্বিগুণ বিনিয়োগ করছে। অনেক শীর্ষ কর্মকর্তা সতর্ক করে বলেছেন, ব্যয়বহুল জ্বালানি ও আমেরিকান ভর্তুকির সংমিশ্রণ ইউরোপকে ব্যাপকভাবে শিল্পহীনতার ঝুঁকিতে ফেলছে। বিএএসএফ, একটি জার্মান রাসায়নিক জায়ান্ট, সম্প্রতি তার ইউরোপীয় কার্যক্রমকে ‘স্থায়ীভাবে’ সঙ্কুচিত করার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে।
বিনিয়োগ হারানো ইউরোপকে আরও দরিদ্র করে তোলে ও অর্থনৈতিক সক্ষমতা হ্রাসে প্রভাব ফেলে। করোনা মহামারি পূর্বের জিডিপি পুনরুদ্ধারে ইউরোপ অন্য যে কোনো অর্থনৈতিক ব্লকের চেয়ে খারাপ করেছে। বিশ্বের ১০০টি বড় কোম্পানির মধ্যে মাত্র ১৪টি ইউরোপীয়। রাজনীতিবিদরা নিয়মের বাইরে গিয়ে এবং কর্পোরেটের ধারার একটি ক্রমবর্ধমান প্রতিযোগিতায় তাদের নিজস্ব ভর্তুকি দিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে প্রলুব্ধ হচ্ছেন। জার্মানির অর্থমন্ত্রী আমেরিকার ‘বিনিয়োগ বাড়ানো’ নিয়ে অভিযোগ তুলেছেন। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ‘ইউরোপীয়ান জাগরণ’ এর আহ্বান জানিয়েছেন।
এভাবে ভর্তুকির শ্রেণি আমেরিকা ও ইউরোপের মধ্যে উত্তেজনাও বাড়াচ্ছে। ইউক্রেনের জন্য আমেরিকার আর্থিক ও সামরিক সহায়তা ব্যাপকভাবে ইউরোপকে ছাড়িয়ে গেছে। চীনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এশিয়ার দিকে অগ্রসর হওয়ায়, আমেরিকা নিরাপত্তার জন্য অর্থ প্রদানে ইউরোপের ব্যর্থতাকে দায়ী করছে। ন্যাটোর বেশিরভাগ সদস্য প্রতিরক্ষাখাতে জিডিপির ২ শতাংশ ব্যয় করার লক্ষ্য পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।
রাশিয়ার আগ্রাসনের বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছিল অনেকটাই ‘নির্বোধ’। যদিও যুদ্ধের কারণে আমেরিকা ও ইউরোপ ট্রাম্পের সময়ের চেয়ে আরও বেশি একত্র হয়েছে। তবে বিপদ হলো একটি দীর্ঘ সংঘাত ও অর্থনৈতিক উত্তেজনা ধীরে ধীরে তাদের আবার আলাদা করে দিতে পারে। এতে রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং খুশি হবেন বৈকি।
বিপজ্জনক ফাটল এড়াতে, আমেরিকাকে অবশ্যই বড় পরিসরে ভাবতে হবে। বাইডেনের সুরক্ষাবাদ ইউরোপের জীবনীশক্তি হারানোর হুমকিস্বরুপ। বাইডোনোমিক্সের প্রধান লক্ষ্য হলো চীনের প্রধান শিল্পের আধিপত্য বন্ধ করা। তবে আমেরিকার ইউরোপীয় বিনিয়োগে কৌশলগত আগ্রহ নেই। তবে যুক্তরাষ্ট্রকে ইউরোপীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে জ্বালানি ভর্তুকির জন্য উপযুক্ত করে তুলতে হবে এবং ট্রান্সআটলান্টিক জ্বালানির বাজারগুলোকে আরও গভীরভাবে সংহত করতে হবে।
ইউরোপকে জ্বালানি সংকটের মধ্যেও অর্থনীতিকে রক্ষা করতে হবে। জার্মানির মতো ভোক্তা ও প্রতিষ্ঠানের জ্বালানির চাহিদায় ভর্তুকি দেওয়ার পরিকল্পনা করে মূল্য ও চাহিদায় সামঞ্জস্য আনতে হবে। একটি নতুন নিরাপত্তা বাস্তবতার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হবে অর্থাৎ প্রতিরক্ষায় আরও বেশি ব্যয় করতে হবে।
প্রশংসা ও শঙ্কার কথা উঠলেও, ট্রান্সঅ্যাটলান্টিক সম্পর্ক এখন হতাশাব্যঞ্জক। তবে ইউরোপকে যুদ্ধের মাধ্যমে বিভক্ত করা উচিত নয়। ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী গণতান্ত্রিক জোটের মানিয়ে নেওয়া ও টিকে থাকা অত্যাবশ্যক।

- পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ মারা গেছেন
- শরণখোলায় বাঘ তিনটি এখনো বনে ফিরে যায়নি
- মোড়েলগঞ্জে খাল ভরাট করে ভবন নির্মাণ বন্ধ করে দিল প্রশাসন
- কচুয়ায় ড্রাগন চাষ করে সফলতার স্বপ্ন দেখছেন কৃষকেরা
- জাপার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন জিএম কাদের
- আমরা অভিবাসন ব্যয় কমিয়ে আনতে চাচ্ছি :মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- অন্যের কাছে আমরা হাত পাতবো না : প্রধানমন্ত্রী
- চিতলমারী থানার ওসি পেলেন মাদার তেরেসাসহ পাঁচ সম্মাননা
- মন্ত্রী হিসেবে এখনো অনেক কাজ বাকি, রাষ্ট্রপতি হতে আগ্রহী নই
- আদানির বিদ্যুৎ আসবে মার্চের প্রথম সপ্তাহে : প্রতিমন্ত্রী
- মোরেলগঞ্জে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে হায় হায় কোম্পানি উধাও
- মুক্তির অপেক্ষায় অপু, শুটিংয়ের খবর নেই শাকিবের!
- শীর্ষ দুইয়ে থেকে প্লে অফে যেতে চায় রংপুর
- পূর্ব ইউক্রেনের পরিস্থিতি ‘কঠিন হচ্ছে’: জেলেনস্কি
- মোংলায় ফাদার রিগনের ৯৯ তম জন্মদিন পালন
- মোংলা বন্দরে উষ্ণ অভ্যর্থ্যনায় খুুশি বিদেশি পর্যটকরা
- কয়লা পরীক্ষার মেশিন চুরির কাজে ব্যবহৃত পিকআপসহ গ্রেপ্তার ২
- সুন্দরবনের ফরেস্ট অফিসের কাছে ৩ বাঘ, আতঙ্কিত বনরক্ষীরা
- মোংলায় কম্বিং অপারেশনে ৮ হাজার মিটার অবৈধ জাল জব্দ
- বাগেরহাটে কৃষি কাজে বদলে গেছে আশ্রয়ণের বাসিন্দাদের জীবন
- মোংলা বন্দরে পৌঁছেছে ভারতের প্রমোদতরী ‘গঙ্গা বিলাস’
- ফকিরহাটে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ কারবারি আটক
- বাগেরহাটের চুলকাটি বর্নিকপাড়া দূর্গামন্দিরে মহানামযজ্ঞ আগামীকাল
- নিপাহ ভাইরাসের ঝুঁকিতে আরও চার জেলা : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
- জানুয়ারিতে সড়ক, রেল ও নৌপথে দুর্ঘটনায় নিহত ৬৪২
- উদ্দ্যেশ্যমূলকভাবে নতুন শিক্ষাক্রমকে এড়িয়ে যাওয়া হচ্ছে
- প্রমোদতরী ‘গঙ্গা বিলাস’ এখন সুন্দরবনে, মোংলায় ভিড়বে আজ
- মাহিয়া মাহিকে উপ-কমিটিতে রাখার নির্দেশ সেতুমন্ত্রীর
- সুইডেন ও ডেনমার্কে কোরআন পোড়ানোর প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিক্ষোভ
- তিন মাসের মধ্যে রামপালের দুটি ইউনিটে পুরোপুরি বিদ্যুৎ উৎপাদন
- ডিসি সম্মেলন ২৪-২৬ জানুয়ারি, থাকছে ২৬টি অধিবেশন
- সব উপজেলায় বিশেষজ্ঞ চক্ষু চিকিৎসার ব্যবস্থা হবে : প্রধানমন্ত্রী
- ৪০৯ কোটি টাকা পাচার, সেই আবুকে পুলিশে দিল হাইকোর্ট
- নামাজের সময়সূচি: ১০ জানুয়ারি ২০২৩
- লাইটার জাহাজ ডুবলেও নিরাপদ রয়েছে মোংলা বন্দরের মূল চ্যানেল
- সুন্দরবনের সৌন্দর্য্য দেখে মুগ্ধ হলেন আমেরিকান রাষ্ট্রদূত
- বাগেরহাট হাসপাতালে আরও চিকিৎসক ও নার্সের যোগদান
- মোংলার হারবারিয়ায় সার বোঝাই লাইটার জাহাজ ডুবি
- শৈত্য প্রবাহে সাগরে মাছ ধরতে না পেরে ফিরছে জেলেরা
- বাগেরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক জুয়েল নিহত
- পদ্মা সেতু নয়, মেট্রোরেল নির্মাণেও বাধা এসেছিল: প্রধানমন্ত্রী
- বাগেরহাট অফিসার্স ক্লাবে মাসব্যপি ব্যাডমিন্টন প্রশিক্ষণের সমাপনী
- মোংলায় ট্রাক-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
- ফকিরহাটে ৩ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা, আটক ১
- মোল্লাহাটে পরীক্ষা দিতে না পারায় স্কুলছাত্রের আত্মহত্যা
- সুন্দরবনের দুই বাঘ লোকালয়ে, কয়েক গ্রামে আতঙ্ক
- কাজ শেষে টাকা না পাওয়ায় খেপলেন শ্রীতমা
- মোল্লাহাটে আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- বাগেরহাটের কচুয়ায় কৃষককে কুপিয়ে হত্যা, আহত ৭
- মোরেলগঞ্জে বাঘের আক্রমনে মাছ শিকারি আহত
